: সুনামগঞ্জ জেলাধীন ধর্মৃপাশা উপজেলার ১নং উত্তর বংশীকুন্ডা ইউনিয়নের বাংলাদেশের উত্তর সীমান্তবর্তী এলাকা মহিষখলা উচ্চ বিদ্যালয়টি ১৯৯১ সালে স্থাপিত হয়। ভারতের মেঘালেয় বাজ্যের ও গাড়ো পাহাড়ের পাদদেশে এবং বাংলাদেশর সুপরিচিত টাংগুয়ার হারড়ের উত্তর পশ্চিম কোণায় এই বিদ্যালয়টি অবস্থিত। এর জমির পরিমাণ ১.৫০ একর। বিদ্যালয়ের একটি দুতলা ভবন একটি টিন|শেড ঘর শ্রেণি কক্ষ হিসাবের ব্যবহার হচ্ছে। একটি ছাত্রাবাস রয়েছে। বিদ্যায়ের শিক্ষার্থীর তুলনায় অবকাঠামো ও আসবাব পত্রের অপযার্প্ত সুযোগ-সুবিধা রয়েছে।
এ বিদ্যালয়টি স্থাপন করার ক্ষেত্রে অনেক প্রতিকূলতা পেরিয়ে হাঁটি হাঁটি পা পা করে বর্তমান অবস্থানে দাঁড় হয়েছে। কিছু সংখ্যক স্থানীয গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গের আপ্রাণ চেষ্টা ও স্থানীয় এলকাবাসীর সার্বিক সহযোগিতার ফলে যোগাযোগ ও শিক্ষা বঞ্চিত এলাকা এই বিদ্যালয়টি ১৯৯১ সালে ১নং উত্তর বংশীকুন্ডা ইউনিয়নে স্থাপিত হয়। প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ও বর্তমান ম্যানিজিং কমিটির সভাপতি হাজী মো: শাহ আলম সাহেব এই বিদ্যালয়টি স্থাপণ করার ক্ষেত্রে অগ্রনী ভুমিকা পালন করেন। বিদ্যালয়টি স্থাপন করার ক্ষেত্রে তিনি অর্থনৈতিক ভাবে সার্বিক সহযোগিতাও করেন। প্রয়াত প্রধান শিক্ষক এ.কেেএম আব্দুর রশিদ সাহেব এই বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা প্রধান শিক্ষক ছিলেন। তার প্রশাসনিক দক্ষতার বলে বিদ্যালয়টি অতি দ্রুত স্বীকৃতি প্রাপ্ত হয়। প্রথম স্বীকৃতির তারিখ : (নিম্ন মাধ্যমিক) ০১-০১-১৯৯৫ এবং মাধ্যমিক স্তরের স্বীকৃতির তারিখ : ০১-০১-১৯৯৮ ইং নিম্ন মাধ্যমিক হিসোবে প্রথম এমপিও ভুক্ত হয় ০১-০১-১৯৯৭ এবং মাধ্যমিক স্তরে এমপিওভুক্ত হয় ০১-০৪-২০০১ ইং তারিখ এলাকার জনশ্রুতি রয়েছে যে, প্রতিষ্ঠিাতা সদস্য হাজী মো: শাহ আলম সাহেবের টাকা ও প্রতিষ্ঠাতা প্রধান এ.কে.এম আব্দুর রশিদ সাহেবের পরিশ্রমের বদৌলতে অত্যন্ত প্রত্যন্ত অঞ্চলে এই বিদ্যালয়টি স্থাপিত হয়। এই বিদ্যালয়টি স্থাপনের পূর্ অত্র এলাকার শিক্ষার্থীরা প্রাথমিক স্তর শেষ করে মাধ্যমিক স্তরে খুবই নগন্য শিক্ষার্থীরা সুযোগ পেত। এই স্থাপন হবার পর এলাকার শিক্ষা বিস্তারের গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করে যাচ্ছে।
ক্রমিক | শ্রেণি | ছাত্রছাত্রীর সংখ্যা |
০১ | ৬ষ্ট | ৩৪০ |
০২ | ৭ম | ৩৩৭ |
০৩ | ৮ম | ২০৭ |
০৪ | ৯ম | ১৬৩ |
০৫ | ১০ম | ১১০ |
ক্রমিক | নাম | পদবী | মোবাইল নং |
01 | হাজী মো: শাহ আলম | সভাপতি | |
02 | জনাব, ফরহাদ মিয়া | সাধারণ শিাক্ষক সদস্য | |
03 | মো: আ: রশিদ | সাধারণ শিাক্ষক সদস্য | |
04 | মোসা: নুরুন নাহার | সংরক্ষিত মহিলা শিক্ষক সদস্য | |
05 | জনাব, মো: আর্শাদ মিয়া | সাধারণ অভিভাবক সদস্য | |
06 | মো: নূরুল ইসলাম | সাধারণ অভিভাবক সদস্য | |
07 | জানা, মো: শমসের আলী | সাধারণ অভিভাবক সদস্য | |
08 | জনাব, হোসেন আলী | সাধারণ অভিভাবক সদস্য | |
09 | জনাব, মো ; গোলাম মোস্তফা | দাতা সদস্য | |
১০ | জনাব, আবু সাইদ | শিক্ষানুরাগী | |
১১ | মো: লুৎফর রহমান খাঁন | প্রধান শিক্ষক/সদস্য সচিব | |
বছর | মোট পরীক্ষার্থী | A+ | A | A- | B | C | D | মোট পাশ | পাশের হার |
২০০৯ | ৪৭ | -- | ০৩ | ০৮ | ১০ | ১৩ | -- | ৩৪ | ৭২.৩৪% |
২০১০ | ৫৬ | ০১ | ০৭ | ১১ | ১২ | ১৩ | ০১ | ৪৫ | ৮০.৩৫% |
২০১১ | ৫৯ | ০২ | ০৬ | ১৩ | ০৭ | ১৫ | ০২ | ৪৫ | ৭৬.২৭% |
২০১২ | ৭১ | -- | ২২ | ১৩ | ১০ | ১৫ | ০৪ | ৬৪ | ৯০.১৪% |
২০১৩ | ৬৬ | -- | ১৩ | ১৭ | ২৪ | ০৯ | -- | ৬৩ | ৯৫.৪৫% |
জে.এস.সি
বছর | মোট পরীক্ষার্থী | A+ | A | A- | B | C | D | মোট পাশ | পাশের হার |
২০১০ | ৬৬ | -- | ০২ | ০৯ | ১৮ | ৩৪ | ০২ | ৬৫ | ৯৮.৪৮% |
২০১১ | ১২৫ | -- | ১২ | ১৬ | ৩৫ | ৫০ | ০৬ | ১১৯ | ৯৫.২% |
২০১২ | ১২১ | ০১ | ২৫ | ৩৩ | ৩৭ | ২৩ | -- | ১১৯ | ৯৮.৩৫% |
২০১৩ | ১৫৮ | ১৩ | ৯৪ | ৩৩ | ১১ | ০৮ | -- | ১৫৫ | ৯৮.১% |
শিক্ষাবৃত্ত :-
২০১৩ সালে সাধারণ বৃত্তি : ০৫, মেধাবৃত্তি : ০১
অর্জন :
শিক্ষার গুণগত মান বৃদ্ধির ফলে পাবলিক পরীক্ষার ফলাফল সন্তোষজনক ও বৃত্তির সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে।
শিক্ষার গুনগতমান বৃদ্ধি করা এবং পাবলিক পরীক্ষার ফলাফল ১০০% তে উন্নীত করা।
০১৭২৪২২৭২০৯
ক্রমিক | নাম | শ্রেণি |
|
০১ | মো: সেলিম মিয়া | ৭ম | ক |
০২ | সাবিনা আক্তার | ৭ম | খ |
০৩ | কামাল মিয়া | ৮ম | ক |
০৪ | নীলিমা ইসলাম নীলা | ৮ম | খ |
০৫ | কাজল মিয়া | ৯ম | বিজ্ঞান |
০৬ | হালিমা আক্তার | ৯ম | বিজ্ঞান |
০৭ | মাসুদ রানা | ১০ম | বিজ্ঞান |
০৮ | জাহানারা আক্তার | ১০ম | বিজ্ঞান |
সুফিয়া আক্তার | ১০ম | বিজ্ঞান |
Planning and Implementation: Cabinet Division, A2I, BCC, DoICT and BASIS